নোয়াখালী সদর ও কবিরহাট উপজেলায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়ে আরও ৪জন।
সোমবার (১৭ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাইজদী-রাজগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের পুরাতন কলেজের সামনে ও এর আগে, সকাল সাড়ে ৮টার দিকে কবিরহাট টু সোনাপুর সড়কের ইতালি মার্কেট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- খুলনার পাংশি গ্রামের বাসিন্দা ও মেঘনা গ্রুপে আর.এম গোলাম সরোয়ার (৪৭) ও কোম্পানীগঞ্জের সিরাজপুর ইউনিয়নের বিরাহীমপুর গ্রামের খুরশিদ আলমের ছেলে বেলাল হায়দার (৪৬)।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,জানা যায়, সরোয়ার মেঘনা গ্রুপে আর. এম হিসেবে নোয়াখালীতে কর্মরত ছিলেন। সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মার্কেটে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হয়ে মাইজদী-রাজগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের পুরাতন কলেজের সামনে সড়কের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ওই সময় একটি বেপরোয়া গতির ট্রাক তাকে পিছন থেকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। অপরদিকে, সকাল সাড়ে ৮টার দিকে সদর উপজেলার সোনাপুর থেকে একটি যাত্রীবাহী সিএনজি চালিত অটোরিকশা কবিরহাটের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়। যাত্রা পথে উপজেলার কবিরহাট-সোনাপুর সড়কের ইতালি মার্কেট এলাকায় পৌঁছলে সোনাপুরগ্রামী একটি ট্রেনিংকারের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে সিএনজি আরোহী ৪জন যাত্রী গুরুত্বর আহত হয়। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক বেলালকে মৃত ঘোষণা করে।
কবিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা(ওসি) মো.শাহীন মিয়া বলেন, দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থল থেকে ট্রেনিংকার ও সিএনজি চালিত অটোরিকশা জব্দ করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। নিহতের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম বলেন, নিহতের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোমবার (১৭ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাইজদী-রাজগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের পুরাতন কলেজের সামনে ও এর আগে, সকাল সাড়ে ৮টার দিকে কবিরহাট টু সোনাপুর সড়কের ইতালি মার্কেট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- খুলনার পাংশি গ্রামের বাসিন্দা ও মেঘনা গ্রুপে আর.এম গোলাম সরোয়ার (৪৭) ও কোম্পানীগঞ্জের সিরাজপুর ইউনিয়নের বিরাহীমপুর গ্রামের খুরশিদ আলমের ছেলে বেলাল হায়দার (৪৬)।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,জানা যায়, সরোয়ার মেঘনা গ্রুপে আর. এম হিসেবে নোয়াখালীতে কর্মরত ছিলেন। সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মার্কেটে যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হয়ে মাইজদী-রাজগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের পুরাতন কলেজের সামনে সড়কের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ওই সময় একটি বেপরোয়া গতির ট্রাক তাকে পিছন থেকে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। অপরদিকে, সকাল সাড়ে ৮টার দিকে সদর উপজেলার সোনাপুর থেকে একটি যাত্রীবাহী সিএনজি চালিত অটোরিকশা কবিরহাটের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়। যাত্রা পথে উপজেলার কবিরহাট-সোনাপুর সড়কের ইতালি মার্কেট এলাকায় পৌঁছলে সোনাপুরগ্রামী একটি ট্রেনিংকারের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে সিএনজি আরোহী ৪জন যাত্রী গুরুত্বর আহত হয়। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক বেলালকে মৃত ঘোষণা করে।
কবিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা(ওসি) মো.শাহীন মিয়া বলেন, দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থল থেকে ট্রেনিংকার ও সিএনজি চালিত অটোরিকশা জব্দ করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। নিহতের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম বলেন, নিহতের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গিয়াস উদ্দিন রনি ( নোয়াখালি প্রতিনিধি)